২০ হাজার মানুষের খাদ্য সহায়তা দেবে বিসিবি

স্পোর্টস ডেস্ক

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) আগেই ঘোষণা দিয়েছিল, করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াতে এবং সহযোগিতার হাত বাড়াতে প্রস্তুত। তবে কি ধরনের সাহায্য ও সহযোগিতা করা হবে, তা নিয়েই ছিল দ্বিধা ও সংশয়।অবশেষে করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ছিন্নমূল ও স্বল্প আয়ের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে যাচ্ছে বিসিবি।করোনায় সব বন্ধ। যাদের আয়-রোজগার বন্ধ, সেই সব খেটে খাওয়া মানুষদের জন্যই মূলতঃ বিসিবির এই সাহায্য এবং সহযোগিতা। প্রাথমিক ভাবে ২০ হাজার মানুষকে খাদ্য সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তকে কবে থেকে এবং কোথায় কোথায় ওই খাবারগুলো দেয়া হবে, তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।সিবি পরিচালক ও মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস আজ রোববার বিকেলে

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) আগেই ঘোষণা দিয়েছিল, করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াতে এবং সহযোগিতার হাত বাড়াতে প্রস্তুত। তবে কি ধরনের সাহায্য ও সহযোগিতা করা হবে, তা নিয়েই ছিল দ্বিধা ও সংশয়।

অবশেষে করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ছিন্নমূল ও স্বল্প আয়ের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে যাচ্ছে বিসিবি।

করোনায় সব বন্ধ। যাদের আয়-রোজগার বন্ধ, সেই সব খেটে খাওয়া মানুষদের জন্যই মূলতঃ বিসিবির এই সাহায্য এবং সহযোগিতা। প্রাথমিক ভাবে ২০ হাজার মানুষকে খাদ্য সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তকে কবে থেকে এবং কোথায় কোথায় ওই খাবারগুলো দেয়া হবে, তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।

বিসিবি পরিচালক ও মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস আজ রোববার বিকেলে  নিশ্চিত করেছেন, ‘আমরা ২০ হাজার প্যাকেট খাবার দিতে যাচ্ছি। তাতে একজন মানুষের দৈনন্দিন যা যা দরকার পড়ে, যেমন- চাল, ডাল, তেল থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় সামগ্রী সবই থাকবে।’জানা গেছে, বিসিবি প্রাথমিকভাবে এই সাহায্যটা শুধু ঢাকার মধ্যেই সীমিত রাখার চিন্তায় ছিল। পরে দেশের সামগ্রিক অবস্থা বিবেচনা করে আগামী এক মাস দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে করোনার প্রভাবে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় মানুষের মাঝে ওই ২০ হাজার প্যাকেট ত্রান বিতরণের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

করেছেন, ‘আমরা ২০ হাজার প্যাকেট খাবার দিতে যাচ্ছি। তাতে একজন মানুষের দৈনন্দিন যা যা দরকার পড়ে, যেমন- চাল, ডাল, তেল থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় সামগ্রী সবই থাকবে।’

জানা গেছে, বিসিবি প্রাথমিকভাবে এই সাহায্যটা শুধু ঢাকার মধ্যেই সীমিত রাখার চিন্তায় ছিল। পরে দেশের সামগ্রিক অবস্থা বিবেচনা করে আগামী এক মাস দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে করোনার প্রভাবে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় মানুষের মাঝে ওই ২০ হাজার প্যাকেট ত্রান বিতরণের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

 

Facebook Comments