করোনা ভাইরাসে আমাদের করণীয়

নিজস্ব প্রতিবেদক দেশবাংলা বিডি ২৪.কম :

মোঃ আমিনুর রহমান
সাবেক সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার,অগ্রণী ব্যাংক

তিনি করোনা সম্বন্ধে বলেন,করোনা আতঙ্কে কাঁপছে বিশ্ব। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবকে মহামারী হিসেবে ঘোষণা করেছে। রোগ জীবাণু দেখে ভয় কিংবা আতঙ্ক না হয়ে কিভাবে এর প্রতিকার করতে পারা যায় সেই চেষ্টা ও সচেতনতা অবলম্বন করা আমাদের সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য।ভাইরাস নাক, মুখ বা চোখের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে, তারপরে শ্বাসনালীর কোষগুলোতে সংযুক্ত হয়। ভাইরাসটি কোষের মেমব্রেনের সাথে তার তৈলাক্ত মেমব্রেনটি ফিউজ করে কোষকে সংক্রমিত করে। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণ প্রকাশ পেতে ১৪ দিন সময় লাগলেও,সংক্রমণের শুরু ভাইরাস শরীরে প্রবেশের সাথে সাথে হয়ে যায়। হাঁচি প্রতিরোধ ব্যবস্থা ফুসফুসের কোষগুলোকে আক্রমণ করে। ফুসফুসে জমা তরল এবং মরে যাওয়া কোষগুলো শ্বাস-প্রশ্বাসে বাধা হয়ে দাঁড়ায়,যার ফলে শ্বাস নিতে সমস্যা হয়। তীব্র সংক্রমণের ক্ষেত্রে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
যতো কঠিন রোগ হোক না কেনো কোনো ভয় না পেয়ে আমাদের ভাবা উচিত যে এই রোগ অবশ্যই মহান আল্লাহর হুকুমে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পরেছে আমাদের মাঝে তাই মহান আল্লাহ তাআলা যাহা করবেন তাহা অবশ্যই তার প্রিয় বান্দাদের মঙ্গলের জন্য করে থাকেন।হয়তোবা আমাদের পাপের পরিমাণ এতোটা বৃদ্ধি পেয়েছে যে তার গজব হিসেবে কিছু কিছু আলামত আমাদের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়ে থাকেন শুধুমাত্র পাপ থেকে বিরত থাকার জন্য।তাই আমাদের এই করোনা ভাইরাস দেখে ভয় কিংবা আতঙ্ক হবার কিছু নেই শুধুমাত্র একটু পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা মেনে চললেই এই রোগের প্রতিকার করা সম্ভব ও সহজতর হবে।
আপনার হাত নিয়মিত পরিষ্কার করুন। কমপক্ষে ২০ সেকেন্ডের জন্য আপনার হাত নিয়মিত সাবান এবং পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। বিশেষত আপনি ঘরের বাইরে থাকার পরে এবং কাশি বা হাঁচি দেওয়ার পরে। যদি সাবান এবং পানি সহজে না পাওয়া যায় তবে কমপক্ষে ৬০% অ্যালকোহল আছে এমন হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন। আপনার সমস্ত হাতে এটি লাগিয়ে শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত দুই হাত একসাথে ঘষতে থাকুন। হাত না ধুয়ে আপনার চোখ, নাক এবং মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। জনসমগম হতে পারে এমন সবকিছু এড়িয়ে চলুন। অসুস্থ মানুষের কাছাকাছি যাবেন না,এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রচুর পানি এবং পানি জাতীয় খাবার খান রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ঠিক রাখার জন্য। বিভিন্ন যানবাহনের মধ্যে যাতায়াতের সময় একটু সর্তকতা অবলম্বন করবো যেমন:-কারো সঙ্গে ঘষাঘষি ও কারো মুখের সামনে হাঁচি কাশি দিবোনা আর এই হাচি কাশি আটকিয়ে রাখতে পারা যাবেনা তাই রুমাল কিংবা মাস্কব্যবহার করবো।অন্যকে রক্ষা করার পদক্ষেপ নিন। আপনি অসুস্থ হলে বাড়িতেই থাকুন, চিকিৎসা নেওয়া ছাড়া। প্রয়োজন মনে হলে আইইডিসিআর এর হেল্প লাইনে ফোন করুন। আপনি যখন কাশি বা হাঁচি দেন, তখন আপনার মুখ এবং নাক আপনার কনুইয়ের অভ্যন্তরভাগ ব্যবহার করে অথবা টিস্যু দিয়ে ঢেকে রাখুন।ব্যবহৃত টিস্যু দ্রুত ডাস্টবিন ফেলে দিন। দ্রুত আপনার হাত সাবান এবং পানি দিয়ে কমপক্ষে ২০ সেকেন্ডের জন্য ধুয়ে ফেলুন। যদি সাবান এবং পানি সহজেই পাওয়া না যায় তবে কমপক্ষে ৬০% অ্যালকোহলযুক্ত একটি স্যানিটাইজার দিয়ে আপনার দুই হাত পরিষ্কার করুন। আপনি অসুস্থ হলে অবশ্যই ফেসমাস্ক পরুন। প্রতিদিন প্রায়শই স্পর্শ করা জিনিসগুলোকে পরিষ্কার করুন এবং জীবাণুমুক্ত করুন। এর মধ্যে রয়েছে টেবিল, দরজার হ্যান্ডেল, ইলেকট্রিক সুইচ , কাউন্টারটপস, ফোন, কিবোর্ড, পানির কল ইত্যাদি। ৭০% অ্যালকোহল অথবা ব্লিচ ব্যবহার করতে পারেন।ফ্লুয়ের লক্ষণ দেখলে কী করবেন? পরিবারের কারোর যদি ফ্লুয়ের মতো লক্ষণ দেখা যায় তাহলে সতর্ক হয়ে যান ৷ চিকিৎসককে ফোন করুন এবং তার দেওয়া পরামর্শ মেনে চলুন ৷ বেশি আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই ৷ ফ্লুয়ের লক্ষণ দেখলে কী করবেন? পরিবারের কারোর যদি ফ্লুয়ের মতো লক্ষণ দেখা যায় তাহলে সতর্ক হয়ে যান ৷ চিকিৎসককে ফোন করুন এবং তার দেওয়া পরামর্শ মেনে চলুন ৷ বেশি আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই ৷
ফ্লুয়ের লক্ষণ দেখলে কী করবেন? পরিবারের কারোর যদি ফ্লুয়ের মতো লক্ষণ দেখা যায় তাহলে সতর্ক হয়ে যান ৷ চিকিৎসককে ফোন করুন এবং তার দেওয়া পরামর্শ মেনে চলুন ৷ বেশি আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই ৷
চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করার জন্য সরাসরি হাসপাতালে পৌঁছে যাবেন না ৷ আগে ফোনে কথা বলে এই বিষয়ে সমস্ত তথ্য জেনে নিন ৷ দরকার পড়লেই কেবল হাসপাতালে যাবেন ৷ এছাড়া সরকারের মাধ্যমে জারি করা এমারজেন্সি নম্বরে দরকারে আগে ফোন করুন ৷ করোনা ভাইরাসের লক্ষণ দেখলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন না ৷ কারণ করোন ভাইরাসের রোগীদের জন্য হাসপাতালের তরফে বেশ কিছু নিয়ম পালন করা হচ্ছে যাতে সেখানকার স্টাফ বা অন্য রোগীরা সংক্রমিত না হয়ে পড়ে ৷ চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করার জন্য সরাসরি হাসপাতালে পৌঁছে যাবেন না ৷ আগে ফোনে কথা বলে এই বিষয়ে সমস্ত তথ্য জেনে নিন ৷ দরকার পড়লেই কেবল হাসপাতালে যাবেন ৷ এছাড়া সরকারের মাধ্যমে জারি করা এমারজেন্সি নম্বরে দরকারে আগে ফোন করুন ৷ করোনা ভাইরাসের লক্ষণ দেখলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন না ৷ কারণ করোন ভাইরাসের রোগীদের জন্য হাসপাতালের তরফে বেশ কিছু নিয়ম পালন করা হচ্ছে যাতে সেখানকার স্টাফ বা অন্য রোগীরা সংক্রমিত না হয়ে পড়ে ৷
চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করার জন্য সরাসরি হাসপাতালে পৌঁছে যাবেন না ৷ আগে ফোনে কথা বলে এই বিষয়ে সমস্ত তথ্য জেনে নিন ৷ দরকার পড়লেই কেবল হাসপাতালে যাবেন ৷ এছাড়া সরকারের মাধ্যমে জারি করা এমারজেন্সি নম্বরে দরকারে আগে ফোন করুন ৷ করোনা ভাইরাসের লক্ষণ দেখলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন না ৷ কারণ করোন ভাইরাসের রোগীদের জন্য হাসপাতালের তরফে বেশ কিছু নিয়ম পালন করা হচ্ছে যাতে সেখানকার স্টাফ বা অন্য রোগীরা সংক্রমিত না হয়ে পড়ে ৷
হাসপাতালের জরুরি বিভাগে যাওয়ার জন্য তাড়াহুড়ো করবেন না ৷ কারণ সেখানে আরও রোগীরা ভর্তি রয়েছেন ৷ কেবল ফ্লুয়ের লক্ষণ দেখলেই জরুরি বিভাগে যাবেন না ৷ আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ফোনে ৷ আর বর্তমান পরিস্থিতিতে যেটা সবচেয়ে বেশি জরুরি বাড়িতে থাকুন ৷ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে যাওয়ার জন্য তাড়াহুড়ো করবেন না ৷ কারণ সেখানে আরও রোগীরা ভর্তি রয়েছেন ৷ কেবল ফ্লুয়ের লক্ষণ দেখলেই জরুরি বিভাগে যাবেন না ৷ আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ফোনে ৷ আর বর্তমান পরিস্থিতিতে যেটা সবচেয়ে বেশি জরুরি বাড়িতে থাকুন ৷
হাসপাতালের জরুরি বিভাগে যাওয়ার জন্য তাড়াহুড়ো করবেন না ৷ কারণ সেখানে আরও রোগীরা ভর্তি রয়েছেন ৷ কেবল ফ্লুয়ের লক্ষণ দেখলেই জরুরি বিভাগে যাবেন না ৷ আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ফোনে ৷ আর বর্তমান পরিস্থিতিতে যেটা সবচেয়ে বেশি জরুরি বাড়িতে থাকুন ৷
বাংলাদেশের সরকার করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে ৷

Facebook Comments